ভারতের মুসলিমরা যেন নব্য সমাজচ্যুত


জিয়া উস সালাম
Published: 2023-10-11 23:19:54 BdST | Updated: 2024-05-15 17:56:21 BdST

বর্তমানে ভারতে মুসলিম হওয়া সহজ নয়। বর্তমান সরকারের এই সময়ে এখানে প্রায়ই একজন মুসলিমকে নিজের ইমানের পরীক্ষা এবং সেইসাথে দেশের সংবিধানের প্রতি বিশ্বাসের পরীক্ষা দিয়ে যেতে হয় । দিন দিন পরিস্থিতি কার্যত অবনতি হয়েছে। প্রায়ই মনে হয় সমাজের একটি বড় অংশ আজ একজন মুসলিমের প্রতি বিদ্বেষী। একজন মুসলিমকে মাংস খাওয়ার মতো সাধারণ কিছুর জন্য মারধর করা যেতে পারে। গরুর মাংসের জন্য যেমনটি আমরা ২০১৫ সালে দাদরিতে মুহম্মদ আখলাককে ভয়ানক ভাবে হত্যা করার ক্ষেত্রে দেখেছি। গোহত্যার অভিযোগে অসহায় লোকটিকে হত্যা করার পরে, সেখানে মাংস ছিল কিনা তা জানতে পুলিশ তার ফ্রিজে অভিযান চালায়। গরুর মাংস খোঁজার জন্য। মনে হচ্ছিল, তাদের ফোকাস ছিল মাংস খোঁজার দিকে, আখলাকের খুনিদের দিকে নয়।

আখলাক যখন তার শয়নকক্ষে ঘুমাচ্ছিল তখন তাকে ডানপন্থী সন্ত্রাসীরা টেনে নিয়ে গিয়েছিল। একজন মুসলিম দুগ্ধ খামারি তার গবাদি পশুকে এক শহর থেকে অন্য শহরে বা এমনকি একটি গবাদি পশু মেলা থেকে তার নিজের বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সময় তাকেও পিটিয়ে হত্যা করা যেতে পারে, যেমনটি পেহলু খানের ক্ষেত্রে হয়েছিল। তারপর রাকবরের ক্ষেত্রেও। ব্যাপারটি এখন আর গোহত্যার অভিযোগ পর্যন্ত সীমাবদ্ধ নয়; একজন মুসলিমকে আজ এমন ব্যবসা করার অনুমতি দেওয়া হয় না, যে অনুমতি দেশের আইন তাকে দেয়। তিনি একজন মাংস ব্যবসায়ী হতে পারেন যে তার নিজের দোকান চালায়, কিন্তু তাকে বছরে প্রায় ৭০ দিন তার দোকান খুলতে দেওয়া হয় না এবং নবরাত্রি এবং শ্রাবণের নামে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তাকে তার জীবিকা থেকে বঞ্চিত রাখা হয়। প্রসঙ্গত, এই বছর শ্রাবণ ৫৯ দিন স্থায়ী হয়েছিল, যা কার্যকরভাবে মাংস ব্যবসায় জড়িত মুসলিমদের দুই মাসের জন্য জীবিকা অর্জনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করেছিল। হরিয়ানা, মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তর প্রদেশের মতো জায়গায় একজন সাধারণ ভারতীয় নাগরিক নবরাত্রি এবং শ্রাবণ মাসে মাংস কিনতে পারে না। এটা খাদ্য নিয়ে ফ্যাসিবাদ ছাড়া আর কিছুই নয়।

আমরা যা খাই, যা পরিধান করি, যেখানে প্রার্থনা করি, আমরা যে ভাষায় কথা বলি এবং যে সংস্কৃতি অনুসরণ করি তার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করার জন্য হিন্দুত্ববাদী শক্তি মরিয়া হয়ে আকাঙ্ক্ষা করে। গোশত থেকে শুরু করে মসজিদ সব কিছুতেই তাদের সমস্যা। একদিকে শাহীনবাগের মহিলারা সিএএ-র বিরুদ্ধে সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছিল, অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী প্রতিবাদকারীদেরকে তাদের পোশাক দ্বারা চিহ্নত করার মত ইঙ্গিতপূর্ণ কাজে নিমজ্জিত হয়েছিলেন। তারপরে শোনা গেল বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়া প্রধান অমিত মালভিয়া অভিযোগ করেছেন যে মহিলারা ৫০০ রুপি এবং বিরিয়ানির জন্য শাহীনবাগে জড়ো হয়েছিল।

ডানপন্থী শক্তির জন্য এটা অকল্পনীয় ছিল যে মুসলিম নারীরা তাদের আওয়াজ তুলতে পারে এবং সংবিধান দ্বারা নিশ্চিত করা তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করতে পারে। তাই শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের বিরুদ্ধে ইঙ্গিতপূর্ণ কথা বলা হয়েছে। তাদের পরিভাষায়, একজন মুসলিম তার আওয়াজ তুলতে পারে না, এমনকি শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদও করতে পারে না। শাহীনবাগের মহিলারা যদি তাদের মনের কথা প্রকাশ করলে তাদের সমস্যা হয়, তবে প্রকৃত পক্ষে তাদের সমস্যা হচ্ছে মুসলিম মহিলাদের নিয়ে যারা শিক্ষিত ও জ্ঞানান্বেষী। মুসলিম সমাজের মহিলারা এগিয়ে যেতে পারে, তাদের নিজস্ব জগত তৈরি করতে পারে এই মর্মে একটি চাপা ভয় তাদের রয়েছে। সুতরাং, কর্ণাটকে হিজাব নিয়ে একটি মনগড়া সমস্যা আমরা দেখেছি। হিজাব একটি মুসলিম মেয়ের জন্মগত অধিকার, সে সর্বত্র হিজাব পরা পছন্দ করে বা সে যদি মোটেও হিজাব না পরে, বা শুধুমাত্র কিছু বিশেষ অনুষ্ঠানে হিজাব পরে, এটা তার পছন্দের উপর ছেড়ে দেওয়া উচিত। সে একটি স্বাধীন সত্তা। বিষয়টি খুব সহজ, তাই নয় কি? অথচ হিন্দুত্ববাদী শক্তি সিদ্ধান্ত নিতে চায় একজন মুসলিম মেয়ে কী পরতে পারবে বা কী পরবে না।

একজন মুসলিম আজ রিংয়ে থাকা একজন মুষ্টিযোদ্ধার মতই, চারদিক থেকে তাকে ঘুষি ছুঁড়ে মারা হচ্ছে। যদি তা গোশত বা হিজাবের বিষয় না হয় তবে তা হবে তার সম্পত্তি বা প্রার্থনা নিয়ে। গুজরাট এবং উত্তরপ্রদেশে এমন ঘটনা ঘটেছে যেখানে কোনও মুসলিমকে নির্দিষ্ট এলাকায় সম্পত্তি বিক্রি বা কেনার অনুমতি দেওয়া হয় না। একজন বিদেশী সেখানে সম্পত্তি কিনতে পারে কিন্তু ভারতীয় মুসলিম তা পারে না। উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদে একটি নথিভুক্ত মামলা ছিল যেখানে এক হিন্দু ভদ্রলোক একজন মুসলিমের কাছে তার বাড়ি বিক্রি করছিল কিন্তু হিন্দুত্ববাদী শক্তি তাকে চুক্তি বাতিল করতে বাধ্য করেছিল। অবশ্যই আমরা ভারতের মুসলিমদের নীরবতা সম্পর্কে জানি যেখানে তথাকথিত আধুনিক সমাজ তাদেরকে অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া দেয় না বা মুসলিমদের কাছে তা বিক্রি করে না। 

নামাজ নিয়েও তাদের উদ্বিগ্নতা অনেক বেড়েছে। এটি মোদির ভারতে নতুন ফ্ল্যাশপয়েন্ট হয়ে উঠছে। তথাকথিত হিন্দু শক্তির চাপে গুরগাঁওয়ে স্থানীয় প্রশাসন কর্তৃক অনুমোদিত জুমা নামাজের স্থান সংখ্যা ব্যাপকভাবে হ্রাস করার পর হরিয়ানায় শুক্রবারের নামাজ পড়া কতটা কঠিন হয়ে উঠেছে তা আমরা সবাই জানি। এটা মিডিয়াতে ভালভাবে প্রচার করা হয়েছিল, তবে এমন কম-পরিচিত ঘটনার সংখ্যা অনেক যেখানে একজন ব্যক্তিকে একাকী নামাজ পড়তে সমস্যা সৃষ্টি করা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, এলাহাবাদের একজন মুসলিম মহিলা যাকে হাসপাতালে একা নামাজ পড়ার জন্য সতর্ক করা হয়েছিল। অথবা মোরাদাবাদে একজনকে তার প্রতিবেশীদের সাথে তারাবিহ পড়ার জন্য জরিমানা করা হয়েছিল। অন্যদিকে যদি তারা  অমুসলিমদের সাথে ইসলাম কি আচরন করে তা দেখত, তবে দেখতে পেত যে, ইসলামের প্রারম্ভিক দিনসমূহেও এমনকী একজন অমুসলিম লোক মসজিদে প্রস্রাব করে মসজিদেকে অপবিত্র করার পর তাকে কোন শাস্তি দেওয়া হয়নি; যদিও তা মুসলিমদের কাছে দুঃখজনক দৃশ্য ছিল।

ভারতে প্রতিনিয়ত মসজিদে হামলা হচ্ছে। প্রতিটি রামনবমী এবং হনুমান জয়ন্তী একজন মুসলিমের জন্য একটি মন্দ পূর্বাভাস নিয়ে আসে। পরের দিন তাকে কী আঘাত করা হতে পারে তা সে জানে না। মনে হচ্ছে রামনবমী এবং হনুমান জয়ন্তীর এই উৎসবসমূহে রাম এবং হনুমানকে প্রণাম করার বিষয়ে কম চিন্তা করা হয়, কিন্তু মুসলিমদের প্রতি আক্রমণকারীর ভূমিকা পালন করার সুযোগ এতে বেশি থাকে। মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, গুজরাট, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ এবং বিহারে প্রতিটি রামনবমী এবং হনুমান জয়ন্তীতে আমাদের কাছে এমন ঘটনার দৃষ্টান্ত রয়েছে যেখানে ত্রিশূলের মিছিলে হিন্দু পুরুষ ও মহিলারা মসজিদের বাইরে জড়ো হয় এবং উস্কানিমূলক স্লোগান দেয়। কেউ কেউ মসজিদের দেয়ালে উঠে মসজিদের মিনারে জাফরান পতাকা লাগায়। মিনারের উপরে জাফরান পতাকা লাগানোতে তারা এতো মরিয়া কেন? আমরা কি সেই প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় সময়ে বাস করছি যেখানে একজন বিশেষ রাজা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল জয় করে সেখানে নিজের পতাকা লাগিয়ে দেবেন? হিন্দুত্ববাদী শক্তি কি মুসলিমদের এটাই বলতে চাইছে?

রাষ্ট্র সর্বত্রই তার কর্তৃত্ব অ-রাষ্ট্রীয় শক্তির কাছে সমর্পণ করেছে বলে মনে হচ্ছে। যে কোনো মুহূর্তে সহিংসতার সম্ভাবনা নিয়ে আমরা ভয়ের পরিবেশে বাস করছি। সম্প্রতি, আমরা সংসদে যা দেখেছি তা প্রতিদিন রাস্তায় যা ঘটে তার অনিবার্য প্রতিফলন। সর্বোপরি, লোকসভা জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত। তাদের মধ্যে অনেকেই নিয়মিতভাবে মুসলিমদের প্রতি  গালিগালাজ করে। আমার মনে হয়,  উত্তর ভারতে আজ এমন কোনো মুসলিম নেই, যিনি তার প্রতি নির্দেশিত এইসব অপবাদ শুনেননি। এমন কোন মুসলিম নেই যে পার্টিতে, বাজারে, স্টেডিয়াম বা সিনেমা হলে এইসব ঘৃণার কথা শুনেনি।  আমরা দেখেছি বিবেক অগ্নিহোত্রীর কাশ্মীরফাইলস থেকে তারা কী ধরনের সাড়া পেয়েছে এবং কী ধরনের প্রতিক্রিয়া পেয়েছে তারা দ্য কেরালা স্টোরি থেকে। এখন তারা সেসব নিয়ে গেছে রাজপথ এবং সিনেমা হল থেকে সংসদ পর্যন্ত।

তাদের কাছে দানিশ আলি আমরোহার জনগণের প্রতিনিধি নয় বরং একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি এবং সেই কারণেই তাঁকে লক্ষ্য করে নিন্দা ও অপবাদ দেওয়া হচ্ছে। দুঃখের বিষয় শুধু বিধুরী যা বলেছিল তা নয় (গত সেপ্টেম্বরে ভারতের লোকসভায় বিজেপির রমেশ বিধুরী লোকসভার অপর সদস্য বহুজন সমাজ পার্টির দানিশ আলিকে "এ মুল্লা উগ্রবাদী", "এ মুল্লা আতংক্-বাদী [সন্ত্রাসী]", ভারওয়া [পতিতার দালাল], কাটওয়া [মুসলমানী করা] এসব বলে গালি দেন), বরং তার পিছনে বসা রবিশঙ্কর প্রসাদ এবং তার পাশে বসা হর্ষ বর্ধনের প্রতিক্রিয়াও দুঃখজনক। তাদের প্রতিক্রিয়ায় মনে হয়েছে সে যা বলছিল তারা তা অনুমোদন করে এবং সে মুহূর্তে তারা যেন তা প্রকৃতপক্ষে উপভোগ করছিল।

এ বিষয়ে সমালোচনা হওয়ার পর বিজেপি তাকে বরখাস্ত করেনি। এছাড়া সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী বা সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রীর কাছ থেকে যে কোন মন্তব্য আসেনি তাও সমানভাবে লক্ষণীয়। সবচেয়ে বড় কথা, ভারতের প্রধানমন্ত্রী এখানে নীরব থাকতে পছন্দ করেছেন। সংসদে বিধুরি যা করেছেন তা বিগত নয় বছর ধরে নরেন্দ্র মোদি এবং তার দলের সদস্যদের ঘৃণা উসকে দেওয়া রাজনীতির মিথস্ক্রিয়া থেকে উদ্ভূত হয়েছে। বিধুরী সামাজ থেকে বিচ্ছিন্নভাবে গড়ে ওঠেনি বরং সে এই সমাজের ফসল, যে সমাজ জনসাধারণ, রাজনীতি এবং মিডিয়ার কাছে ঘৃণামূলক মন্তব্য গ্রহণযোগ্য করে তোলে। এতে সবচেয়ে খারাপ পক্ষ হলো মিডিয়া। আপনি যদি একজন মুসলিম হন, তাহলে সাম্প্রতিক সময়ে সন্ধ্যায় টেলিভিশন দেখা এবং প্রতিদিন পর্দায় যে ধরনের বিতর্ক ও দৃশ্য দেখানো হয় তাতে বিরক্ত না হওয়া আপনার পক্ষে কার্যত অসম্ভব। সুপ্রিম কোর্ট বিদ্বেষমূলক বক্তব্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে । তারপরও প্রতিদিন সুপ্রিম কোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করা হচ্ছে। আইন লঙ্ঘনকারীরা মুক্ত হয়ে যায় কারণ তারা সরকারের মেরুকরণ এজেন্ডার অগ্রগতি সাধন করে।

সরকার শুধু সব কা সাথ সব কা বিকাশের কথা বলে কিন্তু কারা সবাই আর কোনটা বিকাশ? মুসলিমরা কি সবার মধ্যে গণ্য নয়? ভারতের প্রধানমন্ত্রী কি দাদরিতে আখলাকের বাড়িতে গেছেন বা গরু হত্যার মিথ্যা অভিযোগে অভিযুক্ত কোনো ব্যক্তির বাড়িতে? কোনো মন্ত্রী কি গণপিটুনির শিকারদের বাড়িতে গেছেন? কেউ একবারও যাননি। মূলত, ভারতে একজন মুসলিম হচ্ছে সে যাকে বলা হচ্ছে, তুমি আসলে এখানকার কেউ না। যে কেউ আপনাকে আঘাত করতে পারে, আপনাকে হত্যা করতে পারে, আপনার পরিবারের মহিলাদের পোশাক খুলে দিতে পারে, আপনার মসজিদে আক্রমণ করতে পারে এবং আপনি কিছুই করতে পারবেন না। সিস্টেম আপনার পক্ষে দাঁড়াবেনা, আপনার নিজেকেই কিছু করতে হবে। এটি প্রাচীন ভারতে যা ঘটত তার মতই, তখন ব্রাহ্মণরা কোন শাস্তি বা প্রতিকারের ভয় ছাড়াই নিম্ন বর্ণের লোকদের হত্যা করার সাধারণত অনুমতি পেত। ঠিক সেভাবেই এখনকার মুসলিমরা যেন নিম্নবর্ণের লোক - নব্য সমাজচ্যুত। 

[মোহাম্মদ নওশাদ খানের বর্ননা অবলম্বনে]

সূত্র : রেডিয়েন্স উইকলি

 

 

সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


সম্পাদক নির্বাচিত বিভাগের সর্বাধিক পঠিত


শামীম সুলতানা একজন তরুণ মুসলিম মহিলা, সিঙ্গাপুরের নাগরিক এবং তিনি কায়...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-06-21 22:32:39

তুর্কি খিলাফত পতনের যতগুলো কারণ আমরা দেখি তার মধ্যে একটা ছিল ইহুদীদের...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-11-03 21:24:07

ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদি সরকারের কট্টরপন্থা কাশ্মীর অঞ্চলটিকে সমৃদ্ধ বা...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-01-22 09:36:01

ইসলামী চিন্তা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (Institute of Islamic Thought and Re...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-04-04 21:21:54

বিজ্ঞানের ইতিহাস এমন ব্যক্তিদের দ্বারা পরিপূর্ণ যারা গবেষনার ক্ষেত্রে...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-03-14 19:50:53

মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর হাতে ব্যাপক নিপীড়নের শিকার হয়ে রোহিঙ্গা মুসল...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2022-12-23 22:23:11

প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ ছিলেন একাধারে একজন শিক্ষাবিদ, লেখক, সমাজ চিন্...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-03-29 21:02:52

আজ ১২ আগস্ট, কবি মতিউর রহমান মল্লিকের মৃত্যুবার্ষিকী।  ২০১০ সালের এই দ...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-08-12 16:28:02