বিদ্বেষ সমাজের ক্যান্সার: ভারতের ঘৃণামূলক অপরাধ সম্পর্কে মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ড. কুতুবউদ্দিন


আব্দুল বারী মাসউদ
Published: 2023-09-15 00:24:06 BdST | Updated: 2024-05-16 08:39:45 BdST

বিদ্বেষ সমাজের ক্যান্সার। ঘৃণামূলক অপরাধ মোকাবেলায় ভারতের উচিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে শিক্ষা নেওয়া, বলেছেন বিখ্যাত মার্কিন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ড. কুতুবউদ্দিন আবু-সুজা।

ভারতে কেন্দ্রে এবং বেশ কয়েকটি রাজ্যে বিজেপি-নেতৃত্বাধীন সরকারের আবির্ভাবের পর থেকে আদর্শ-চালিত বিদ্বেষমূলক অপরাধ ভয়ঙ্কর পর্যায়ে পৌঁছেছে। ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার ও সুরক্ষার জন্য ভারতের কাছে ২১টি দেশ এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলির আহ্বান সত্ত্বেও, ঘৃণামূলক অপরাধের প্রতিকারে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে মনে হচ্ছে। সম্প্রতি আসামের মরিগাঁও জেলায় সাদ্দাম হোসেন নামে এক মুসলিম যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ভয়ঙ্কর বিষয় হলো, মানবতাবিরোধী এ ধরনের জঘন্য অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভ ও প্রতিবাদ প্রকাশ করা যায় না।

ঘৃণামূলক অপরাধ শুধু ভারতেই সীমাবদ্ধ নয়; বিশ্বের অন্যান্য দেশেও এই ধরনের অপরাধ সংঘটিত হয়, কিন্তু সেখানে তাদের শক্তিশালী এবং নিরপেক্ষ পুলিশিং ব্যবস্থা রয়েছে। যা ভারতে নেই।

ভারতের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিষয়ে সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে, ভারত সংখ্যালঘু অধিকার কাউন্সিল (সিএমআরআই) বলেছে যে প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক উভয় ডাটার ভিত্তিতে, ২০২১ সালে ভারতে খ্রিস্টান, মুসলিম এবং শিখদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক অপরাধের ২৯৪টি মামলা রেকর্ড করা হয়। যার মধ্যে অধিকাংশ অপরাধ বা ১৯২টি মুসলিমদের বিরুদ্ধে, ৯৫টি খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে এবং ৭টি শিখদের বিরুদ্ধে রেকর্ড করা হয়েছে।

ভারতীয় সংস্কৃতিতে ঘৃণার বর্তমান মাত্রা এমন জঘন্য বিভাজনের ইন্ধন জোগাচ্ছে যে এটি দেশকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করছে এবং আমাদের মানবতার বোধও নষ্ট করছে। এটা প্রতীয়মান হয় যে ঘৃণা শাসক দল এবং তার সহযোগীদের জন্য একটি রাজনৈতিক অগ্রগতির হাতিয়ার হয়ে উঠেছে।

একটি অভিধান অনুসারে, ঘৃণা স্বল্পস্থায়ী অনুভূতি যেমন রাগ এবং বিতৃষ্ণা থেকে আলাদা। যদিও কিছু শত্রুতা সংক্ষিপ্ত এবং মৃদুভাবে প্রকাশ হয়, কিন্তু ঘৃণা হল সক্রিয়, চলমান শত্রুতার একটি রূপ যা প্রায়শই উল্লেখযোগ্য মানসিক শক্তি ব্যবহার করে। ঘৃণার আরেকটি সংজ্ঞা হল একটি প্রতিকূল আবেগ যা হিংসা, ক্রোধ এবং প্রায়শই ক্ষতি করার ইচ্ছার তীব্র অনুভূতির সংমিশ্রণ করে।

এই বিষয়ে ভারতের রেডিয়েন্স উইকলি নামক একটি ম্যাগাজিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক প্রখ্যাত মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ কুতুবউদ্দিন আবু-সুজার সাথে কথা বলেছে। তিনি এমডি, পিএইচডি সম্পন্ন করেছেন। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক এবং স্টার সাইকিয়াট্রিক সার্ভিসেসের পরিচালক হিসাবে রয়েছেন। 

ড. কুতুবউদ্দিন বিদ্বেষকে সমাজের ক্যান্সার হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, কোনো পক্ষপাত ছাড়াই এটা কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে হবে। তাঁর মতে, বিদ্বেষ মানে কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের প্রতি শত্রুতা বা ঈর্ষা।

তিনি বলেন, মনস্তাত্ত্বিকভাবে বলতে গেলে ঘৃণা হল নির্দিষ্ট ব্যক্তি, গোষ্ঠী, ধর্মীয় সত্তা ইত্যাদির প্রতি একটি তীব্র মানসিক প্রতিক্রিয়া। এটি অবজ্ঞা, রাগ এবং ঘৃণার সাথে যুক্ত। এটি ভালবাসা, সহনশীলতা এবং বোঝাপড়ার বিপরীত। এটি একটি নেতিবাচক মানসিক এবং বুদ্ধিবৃত্তিক শক্তি যা রাগ, ক্রোধ, সেইসাথে কার্ডিয়াক এবং স্নায়বিক ভাঙ্গনের মতো অনেক আচরণগত সমস্যা তৈরি করতে পারে।

মনোবিজ্ঞানীরা একমত যে ঘৃণা ব্যক্তিগত এবং সামষ্টিক পর্যায়ে ক্ষতির কারণ হতে পারে।

বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী সিগমুন্ড ফ্রয়েডের উদ্ধৃতি দিয়ে, ড. কুতুবউদ্দিন বলেন, ফ্রয়েড এটিকে একটি মৌলিক প্রবৃত্তি হিসেবে বর্ণনা করেছেন যা সুখের উৎসকে ধ্বংস করে। যে সকল নিউরোলজিস্ট  তীব্র ঘৃণা বিশিষ্ট মানুষদের মস্তিষ্কের এমআরআই অধ্যয়ন করেছেন তারা মিডিয়াম ফ্রন্টাল গাইরাস এবং ইনসুলার কর্টেক্সের বর্ধিত কার্যকলাপ লক্ষ্য করেছেন।

তিনি বলেন, গবেষকরা জানাচ্ছেন যে, ঘৃণা নেতিবাচকভাবে নৈতিকতার সাথে অঙ্গা-অঙ্গীভাবে জড়িত। একইভাবে ডুপ্লেক্স থিওরি অফ হেট বলে যে আবেগ হিসাবে ঘৃণা অন্যান্য আরও মৌলিক নৈতিক আবেগ- অবজ্ঞা, রাগ এবং বিতৃষ্ণা ইত্যাদি নৈতিকতার লঙ্ঘনের দ্বারা সৃষ্টি হয়।

ভারতে বর্তমান ঘৃণা পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে, কীভাবে সামাজিক ঘৃণার মনোবিজ্ঞান লালন করা হচ্ছে? এর উত্তরে তিনি বলেন, রাজনৈতিক, ধর্মীয়, সামাজিক, আদর্শগত বা অন্যান্য বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে সম্মিলিত বিদ্বেষ গড়ে ওঠে। এটি একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠী বা অংশকে বলির পাঁঠা হিসাবে চিহ্নিত করতে পারে এবং তাদেরকে সমস্ত সমস্যা ও বিশৃঙ্খলার জন্য দায়ী করতে পারে, যেমনটি হিটলার ইহুদিদের ক্ষেত্রে করেছিলেন। এটি বেশিরভাগক্ষেত্রে সংখ্যালঘু, বিভিন্ন সংস্কৃতি, জাতি, জাতিসত্তা ইত্যাদির সাথে সাধারণভাবে করা হয়।

পরীক্ষামূলক মনোবিজ্ঞানীরা বলেন যে, যারা একটি গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের প্রতি সম্মিলিত বিদ্বেষ পোষণ করে তারা গর্ব এবং কৃতিত্বের মিথ্যা অনুভূতি পোষণ করে। এর কারণ হল ভালবাসা এবং সহনশীলতার চেয়ে ঘৃণা দিয়ে মানুষকে একত্র করা অনেক সহজ। আমরা আজ ভারতে যা দেখছি তা হল নাৎসি জার্মানির মতো মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদেরকে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করে মিথ্যা শ্রেষ্ঠত্ব ও মেরুকরণের সৃষ্টির চেষ্টা। ঘৃণা কখনই ইতিবাচক বিষয় নয়, বরং এটি অত্যন্ত ধ্বংসাত্মক এবং বিভাজনকারী বিষয়, যা নৈরাজ্য, গৃহযুদ্ধ, সমাজের ভাঙ্গন ইত্যাদির দিকে পরিচালিত করে। এটি ব্যক্তি পর্যায়েও প্রভাব ফেলেছে কারণ এটি উদ্বেগ, বিষন্নতা, স্নায়বিক বিকলাঙ্গতা, পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার, এক্সপ্লোসিভ ডিসঅর্ডার সৃষ্টি করে।

নাৎসি জার্মানি এবং ফ্যাসিস্ট ইতালির কথা উল্লেখ করে প্রখ্যাত এই মার্কিন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ বলেন, রাজনৈতিক ফায়দা এবং ক্ষমতার জন্য এই সমস্ত ঘৃণা ছড়ানো হয়, কখনও কখনও ধর্মকে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড যেমন সহিংসতা, হুমকি, লিঞ্চিং, ভীতি প্রদর্শনের মতো কাজের ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য মুখোশ হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের পরিস্থিতি সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, উভয় দেশেই ঘৃণামূলক অপরাধ প্রবণতা রয়েছে, তবে এই ধরনের অপরাধ মোকাবেলায় উভয়ে দেশের মাঝে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে।

জর্জ ফ্লয়েডের কুখ্যাত মামলার কথা তিনি উল্লেখ করেন। জর্জ ফ্লয়েড একজন কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি, ভিডিওতে ধারণ করা একটি চিত্রে দেখা যায় যে, ২০২০ সালের মে মাসে মিনিয়াপোলিস পুলিশ অফিসারদের দ্বারা হাতে হাতকড়া পরানো অবস্থায় মাটিতে ফেলে চেপে শ্বাস রোধ করার পর মারা যিনি গিয়েছিলেন।

ড. কুতুবউদ্দিন বলেন, যে ফ্লয়েডের মৃত্যু পুলিশি বর্বরতার বিরুদ্ধে আমেরিকা ব্যাপী প্রতিবাদ এবং পাবলিক স্মৃতিস্তম্ভ থেকে শুরু করে ক্রীড়া দলের নাম পর্যন্ত সমস্ত কিছু করা হয়েছিল, যা ঘৃণার প্রতিবাদকে উৎসাহিত করেছিল। কিন্তু ভারতে যখনই এ ধরনের ঘটনা ঘটে তখনই এ ধরনের কোন প্রতিবাদ হয় না।

উল্লেখ্য ফ্লয়েডের মৃত্যুর সাথে জড়িত অন্য তিনজন অফিসার- থমাস লেন, টউ থাও এবং জে. আলেকজান্ডার কুয়েং কে বরখাস্ত করা হয়েছিল এবং বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। এছাড়া অন্য এক অফিসার চৌভিনকে ২০২১ সালে এপ্রিলে এ ধরনের হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল এবং তাকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল, অন্য তিনজন অফিসারকে প্রত্যেককে কয়েক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।

তিনি বলেন যে ফ্লয়েডের কেসটি একক ঘটনা নয়। একটি নতুন সমীক্ষা অনুযায়ী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অন্তত ৯১৭টি সংগঠিত ঘৃণামূলক আরচনকারী গোষ্ঠী রয়েছে। সমীক্ষাটি টুইটারে ঘৃণামূলক সংগঠন সমূহের অস্তিত্ব পরীক্ষা করে। এ সমীক্ষার ভিত্তি ছিল সাউদার্ন পোভার্টি ল সেন্টার (এস পি এল সি) দ্বারা সংগৃহীত তথ্য যা ঘৃণামূলক গোষ্ঠীগুলির সম্পর্কে তাদের বার্ষিক আদমশুমারিতে দেওয়া হয়েছিল৷ এভাবে এস পি এল সি আবিষ্কার করে যে বিগত দুই বছরে, ঘৃণামূলক সংগঠনের প্রোফাইলে লাইক এবং মন্তব্যের সংখ্যা ৯০০% বৃদ্ধি পেয়েছে।

যাইহোক, তিনি বলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি শক্তিশালী আইনি ব্যবস্থা রয়েছে কারণ লোকেরা আইনকে ভয় করে এবং ধর্ম, জাতি বা বিশ্বাস নির্বিশেষে প্রত্যেকে এই ধরনের অপরাধের জন্য শাস্তি পায়।

ড. কুতুব উদ্দিন পরামর্শ দেন যে, আমরা ঘৃণার সমস্যাকে একটি উপায়ে মোকাবেলা করতে পারি। আমরা যদি আমাদের রাগ, ঘৃণা, বিরক্তি এবং ক্রোধের শক্তিকে ইতিবাচক চিন্তাভাবনা, দারিদ্র্য দূরীকরণ, সুশিক্ষা প্রদান, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, জলবায়ু পরিবর্তনে উন্নতির মতো বিষয়ে ব্যবহার করি তাহলে এটা খুব ভাল কাজ করে। এতে আমরা অবশ্যই মানবিক কাজে একটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারি, যা আমাদের বিশ্বকে বসবাস ও সমৃদ্ধির জন্য একটি ভাল জায়গা করে গড়ে তুলবে। এছাড়াও, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া, পারস্পরিক বিশ্বাস ও বোঝাপড়ার বিকাশের জন্য সামাজিক গোষ্ঠীর মাঝে এটি থাকা অবশ্যই একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হবে।

যারা নিরাময় প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত তাদের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মত Conflict resolution and healing groups (দ্বন্দ্ব সমাধান এবং নিরাময় সংস্থা) গঠন করা উচিত। যুক্তরাষ্ট্রের শ্বেতাঙ্গ লোকেরা অপরাধবোধে বাস করছে কারণ তারা মনে করে যে তাদের পূর্বপুরুষরা কালোদের বিরুদ্ধে নৃশংসতা চালিয়েছিল, এ বিষয়ের দিকে তিনি দিক নির্দেশ করেন। এখানে সমান অধিকার গ্রুপ সমূহও সক্রিয় এবং কালো মানুষের দাবিকে তারা সমর্থন করে।

তিনি আশা করেন যে মার্কিন সমাজ এবং তার আইনী ব্যবস্থা থেকে ভারত সমাজিক ঘৃণার মূলোৎপাটনের পাঠ শিখবে, কারণ ভারতীয় প্রবাসীদের একটি বৃহৎ অংশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের দ্বিতীয় বাড়ি হিসাবে বেছে নিয়েছে।

সূত্র : রেডিয়েন্স উইকলি

সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


সম্পাদক নির্বাচিত বিভাগের সর্বাধিক পঠিত


শামীম সুলতানা একজন তরুণ মুসলিম মহিলা, সিঙ্গাপুরের নাগরিক এবং তিনি কায়...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-06-21 22:32:39

তুর্কি খিলাফত পতনের যতগুলো কারণ আমরা দেখি তার মধ্যে একটা ছিল ইহুদীদের...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-11-03 21:24:07

ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদি সরকারের কট্টরপন্থা কাশ্মীর অঞ্চলটিকে সমৃদ্ধ বা...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-01-22 09:36:01

ইসলামী চিন্তা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (Institute of Islamic Thought and Re...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-04-04 21:21:54

বিজ্ঞানের ইতিহাস এমন ব্যক্তিদের দ্বারা পরিপূর্ণ যারা গবেষনার ক্ষেত্রে...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-03-14 19:50:53

মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর হাতে ব্যাপক নিপীড়নের শিকার হয়ে রোহিঙ্গা মুসল...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2022-12-23 22:23:11

প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ ছিলেন একাধারে একজন শিক্ষাবিদ, লেখক, সমাজ চিন্...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-03-29 21:02:52

আজ ১২ আগস্ট, কবি মতিউর রহমান মল্লিকের মৃত্যুবার্ষিকী।  ২০১০ সালের এই দ...

সম্পাদক নির্বাচিত | 2023-08-12 16:28:02