একাগ্রতার সাতকাহন


নাসির মাহমুদ
Published: 2024-04-05 04:29:31 BdST | Updated: 2024-04-30 12:31:14 BdST

মন আর মনন অভিধানের ছোট্ট দুটি শব্দ। দ্রুত লয়ে উচ্চারণে অনুপ্রাস তৈরি হয় বৈ কি! সুতরাং শুনতে এক ধরনের ছন্দময় দোলা লাগে শ্রুতির কুহরে। সেই ছন্দের নান্দনিক ধ্বনি হৃদয়ের অলিন্দে গিয়ে আনন্দের ঢেউ তোলে, তোলে যেন নৃত্যের বায়ান্ন মুদ্রা। কিন্তু শব্দ দুটোর বিশ্লেষণ কিংবা পরিচিতি ততোটা সহজ নয়, যথেষ্ট দুর্লভ এমনকি কখনও কখনও অসম্ভব বললেও অত্যুক্তি হবে না।
মনের সংজ্ঞা কী? খুবই বিপজ্জনক জিজ্ঞাসা। ইংরেজিতে যাকে আমরা মাইন্ড বলি, বাংলায় তাকে মন বলে মনে করা হয়। তবে ইংরেজি হার্ট মানে মন নয়, হৃদয়। হৃদয়কে ধরা যায়, ছোঁয়া যায়, বুকের বাঁ পাশে হাত দিয়ে উপলব্ধিও করা যায়। মনকে কিন্তু ধরাও যায় না ছোঁয়া তো দূরেরই কথা।
মন-এর সঙ্গে আরেকটি দন্ত্য-ন যোগ করে দিলে মনন শব্দটি তৈরি হবে। এই শব্দটিও সহজ নয়। তবে আমরা জানি আমাদের একটি মাথা আছে। মাথার ভেতরে আছে খোসা ছাড়ানো আখরোটের মতো একটি মস্তিষ্ক। ইংরেজিতে বলা হয় ব্রেইন। এই ব্রেইনের ভেতরে রয়েছে নিউরন। যার ক্রিয়ার ফলে আমাদের বুদ্ধি এবং বিবেকবোধ তৈরি হয়। আমরা চিন্তা করতে শিখি। আমাদের অনুভূতি, আবেগ, কল্পনা ইত্যাদি তৈরি হয় এই নিউরনের ক্রিয়ার সাহায্যে। এই সকল কিছুর সমন্বিত রূপ হলো মনন।
ব্রেইন এবং হার্ট দুটোকেই দেখা যায় মানে মূর্ত বিষয় কিন্তু মন এবং মনন বিমূর্ত। তাদের দেখাও যায় না, ধরার তো প্রশ্নই আসে না। তবে আমাদের হাসি-কান্না, ভালো লাগা, মন্দ লাগার অনুভূতিগুলো যেখানে উপলব্ধি করা যায় সেটাই মন। এবার একটু মন খারাপের কথা বলি। বিজ্ঞানীরা বলেন মন বলে আসলে কিছু নেই। ওই যে সুখ-দুখ-যাতনার অনুভূতির কথা বললাম সেগুলো মূলত আমাদের ব্রেইনের নিউরনের তৎপরতা।
মন যা-ই হোক না কেন সে কিন্তু সাংঘাতিক চঞ্চল। এই সে মাটিতে তো মুহূর্তেই সে সপ্তাকাশে কিংবা সমুদ্রের গহীন অতলে চলে যায়। সমস্যা সেখানেই। কল্পনার সমান্তরালে তার বিচরণ। তিনটি অবস্থা তার। চেতন বা জাগ্রত অবস্থা, অচেতন বা ঘুমন্ত অবস্থা এবং ঘুম-জাগৃতির মধ্যবর্তী অবস্থা যাতে অবচেতন বলে থাকেন গুণীজনেরা। ফ্রয়েড অবশ্য এই স্তরটির কথা বলেন নি। না বললেও অবচেতনের অস্তিত্ব অনস্বীকার্য। যেমন আপনি হয়তো আপনার কোনো বন্ধুর সঙ্গে কথা বলছেন। সে কিন্তু দুই হাতের ওপর তার দুই কপোল ঠেকিয়ে অপলক চোখে তাকিয়ে আছে আকাশের দিকে। সে কিন্তু আকাশও দেখছে না আবার আপনার কথার প্রতিও তার মনোযোগ নেই, শুনেও যেন কিছুই শুনছে না সে। আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখছে সে সমুদ্র উপকূল। যেখানে সে তার প্রিয়জনকে নিয়ে বেড়াতে গেছে। সেই স্মৃতি তাকে টেনে নিয়ে গেছে আপনার কাছ থেকে অনেক দূরে। এই অবস্থাকে কি কোনোভাবে অস্বীকার করা যায়?
মনের এই অবস্থাটাই চঞ্চলতা ডেকে আনে। একাগ্রতা বা সুস্থির মনের সাথে তার আজন্ম বিরোধ। কারণ সে কোথাও স্থির থাকতে চায় না। পড়তে বসলে সে অন্য কোথাও বন্ধুদের সঙ্গে খেলার মাঠে চলে যায়। খেতে বসলে চলে যায় চৈনিক রেস্টুরেন্টের বাহারি টেবিলে। 'কাজে মন বসে না' বলে যে কথাটি আমরা শুনি তা এই উড়নচণ্ডি মনের অস্থিরতা।
সুতরাং এই মন ব্রেইনের নিউরনের খেলাই হোক কিংবা অনিয়ন্ত্রিত চেতনাই হোক তাকে দৈত্যের মতো বোতলে আটকিয়ে ছিপি মেরে রাখতে হবে। তাহলেই তার ত্রিকাল বিস্তৃত সাম্রাজ্যের তন্তুজাল ছিন্ন করা সম্ভব হবে। দোর্দণ্ডপ্রতাপশালী সিংহকে যেভাবে পোষ মানিয়ে রাখতে হয় ঠিক সেভাবেই মনকে পোষ মানাতে হবে। এই পোষ মানানোর মধ্যেই একাগ্রতার বীজ রোপন করার সুযোগ সৃষ্টি হয়। আরেকটু খুলে বললে মনকে কল্পরাজ্যের যেখানে সেখানে চলে যেতে না দিয়ে বিন্দুমুখি করার নামই একাগ্রতা।
মন কীভাবে তার সাম্রাজ্যে পরিভ্রমণ করে? কল্পনার সাহায্যে। কল্পনার শক্তি ভয়াবহ। তাকে অস্থিরতা থেকে সুস্থিত অবস্থায় ধরে রাখা মাননিক শক্তি ছাড়া আর কারও পক্ষে সম্ভব নয়। মাননিক শক্তির পরিচিত নাম কল্পনা। এই কল্পনার শক্তি যে কতো সর্বগামী তা ভাবুক মাত্রই জানেন। কল্পনা পৃথিবীর সকল সৃজনশীল কাজের উৎস। তবে তাকে সুনির্দিষ্ট বিন্দুতে অবিচল রেখে সৃজনশীলতার চর্চা করতে হয়। এই অবিচল রাখার নামই একাগ্রতা। কাজটা সহজ নয়। আবার অনুশীলন করলে কঠিন ব্যাপারও নয়।
ওই যে বললাম আমাদের আবেগ, অনুভূতি, কাজকর্ম, ভাবনা-চিন্তা ইত্যাদির নিয়ন্ত্রণ থাকে ব্রেইনের নিউরনের হাতে। ব্রেইনে রয়েছে এরকম কোটি কোটি নিউরন। তারা ইলেকট্রিক্যাল পালসের সাহায্যে পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে। এই যোগাযোগের সময় এক ধরনের ওয়েভ বা স্পন্দন তৈরি হয়। ওই স্পন্দনের পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে ব্রেইনে পাঁচ রকমের পরিস্থিতি তৈরি হয়। এগুলো বিজ্ঞানের ভাষায় ডেলটা, থিটা, আলফা, বিটা এবং গামা ওয়েভ নামে পরিচিত। গামা ওয়েভ হলো ব্রেইনের সবচেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ স্তর। আর প্রশান্ত স্তর হলো আলফা। ব্রেইন প্রশান্ত না থাকলে মানে আলফা স্তরে না থাকলে কোনো কাজই সুষ্ঠুভাবে হবে না। আর গামা স্তরে থাকলে তো কথাই নেই। সারাক্ষণ শুধু রাগ আর রাগ অবস্থা বিরাজ করবে। শুনেছেন তো নিশ্চয়ই: রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন-এই প্রবাদতুল্য গল্পটি। রেগে গেলে মস্তিষ্ক তার ঔচিত্যবোধ হারায়। সৃজনশীল কোনো কাজ আর তার পক্ষে করা সম্ভব হয় না।
সুতরাং একাগ্রতা সৃষ্টির জন্য মূল কাজটাই হলো ব্রেইনকে আলফা ওয়েভে নামিয়ে এনে তাকে নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং তাকে ইতিবাচকভাবে কাজে লাগানো। এই নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া মানে ব্রেইনের কুলিং সিস্টেমের নাম হলো ধ্যান। ধ্যানকে আজকাল মেডিটেশন নামেও চেনে সবাই। এই ধ্যান পৃথিবীর প্রাচীনতম একটি আত্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি। ধ্যানের মাধ্যমে একাগ্রতা সৃষ্টির জুড়ি নেই। হেরা গূহার কথা মনে পড়ে যাবে নিশ্চয়ই।
আপনি আপনার বাসার পরিবেশের দিকে একটু লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন কীভাবে আপনার ব্রেইন অস্থির হয়ে ওঠে। আপনার বাসায় যদি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল থাকে আর একটি রিমোট কন্ট্রোল হাতে থাকে তাহলে কোনো ছবিই পুরোপুরি দেখা হয়ে উঠবে না। এক চ্যানেল থেকে আরেক চ্যানেলে মনের গতিতে রিমোটের বোতামে আঙুল চলবে। আপনার ব্রেইন তখন অস্থির থেকে অস্থিরতম হয়ে উঠবে। একইভাবে স্মার্ট ফোন হাতে থাকলে ওয়াই-ফাই কিংবা ডাটার কল্যাণে আপনার দৃষ্টি এবং ব্রেইন দুটোই অস্থির হয়ে পড়বে। এই সবই কিন্তু আধুনিক জীবনের অপরিহার্য ডিভাইস। এগুলোকে নিয়ন্ত্রিত উপায়ে কাজে লাগাতে হবে। বিশেষ করে কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীদের অতি প্রয়োজন ছাড়া এগুলো তাদের হাতে না দেওয়াই ভালো। তারচেয়ে বরং প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটানো তাদের জন্য ভালো। বাচ্চাদের খেলাধুলায় সময় কাটানোর সুযোগ করে দেওয়া বাবা-মায়ের উচিত। বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে গল্প-গুজব করে সময় কাটানোর ব্যবস্থা করাও মন্দ নয়। মোবাইলের পরিবর্তে বাচ্চাদের হাতে ভালো ভালো গল্পের বই, আদর্শিক বই দেওয়া যেতে পারে। সেইসব বইয়ের বিষয়গুলো নিয়ে আলাপ করা যেতে পারে।
ব্রেইনকে সুস্থ রাখতে হলে শরীরকেও সুস্থ রাখতে হবে। তাই ব্যায়াম করার বিকল্প নেই। শারীরিক ব্যায়ামের পাশাপাশি মানসিক ব্যায়াম মানে মেডিটেশন করাও জরুরি। আমাদের বুকের পাঁজরের ভেতর বিশাল একটি ফুসফুস আছে। পাঁজরটা আসলে ফুসফুসের ঢাল। কোনোদিন কি আপনি আপনার ফুসফুসকে নাক-মুখ দিয়ে বাতাস টেনে ফুলিয়েছেন? না ফুলিয়ে থাকলে ফোলানোর চেষ্টা করবেন। ওই ফুসফুস থেকে অক্সিজেন চলে যাবে আপনার ব্রেইনসহ সমস্ত শরীরে। চোখ বন্ধ করে অন্তত বার দশেক নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে ছেড়ে দেখুন আর ভাবুন সকল অস্থিরতা কালো ধোঁয়ার মতো বেরিয়ে যাচ্ছে, আর শ্বাস নেয়ার সময় সাত পৃথিবীর স্বচ্ছ অক্সিজেন আপনার শরীরে প্রবেশ করে ধুয়ে মুছে দিচ্ছে মন আর মননের সকল নেতিবাচকতার বিন্দু বিন্দু কৃষ্ণকণা। তারপর কল্পনা করতে থাকুন আপনার মন একটি প্রাসাদ বানিয়েছে সপ্তম আকাশের অনিন্দ্যসুন্দর এক দ্বীপে। সেখানে সব আছে-যা যা আপনার প্রয়োজন। চমৎকার রিল্যাক্সেশন মিউজিকের ভেতর ডুবে যাচ্ছেন আপনি। সেই কল্পরাজ্যের রাজপ্রাসাদের আপনিই রাজা। আপনার আদেশেই সবকিছু হয়। বলার সাথে সাথে পালন করা হয়। অনন্য সাধারণ এক মহাশক্তি আছে সেই রাজ্যে। অদৃশ্য ওই অসাধারণ প্রাসাদ দেখে সকৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করুন স্রষ্টাকে। সেইসঙ্গে আপনি এবার আপনার ব্রেইনকে সুন্দর সুন্দর আদেশ দিতে থাকুন। আদেশ দিলেই সেই মহাশক্তির কৃপায় পালন হয়ে যাচ্ছে এরকম ভাবতে থাকুন, কল্পনায় সেই ছবি দেখতে থাকুন। যত রকমের সমস্যা আছে বলে আপনার ধারনা সকল সমস্যার কথা বলুন। আপনার ওই প্রাসাদে একটি হিলিং সেন্টার স্থাপন করুন। সেখানে গিয়ে আপনি আদেশ দিন আপনার ব্রেইনকে যে আমি সকাল পাঁচটায় ঘুম থেকে উঠতে চাই। মনোরাজ্যের একটি ঘড়িতে অ্যালার্ম দিয়ে রাখুন। দেখবেন আপনার মন মানে ব্রেইন আপনাকে ঠিকঠাক সময়মতো জাগিয়ে দিচ্ছে। এভাবে নিয়মিত চর্চা করলে একাগ্রতা আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
একাগ্রতার মৌলিক শক্তি হলো প্রশান্ত মন। উত্তেজিত হবেন না কোনোভাবেই। উত্তেজিত হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে আলফা লেবেলে ফিরে যাবার চেষ্টা করুন। মুসলমানদের নামাজ শারীরিক অনুশীলনের পাশাপাশি মানসিক উত্তেজনা প্রশমন করার পাশাপাশি একাগ্রতার ভুবনে যাবার অন্যতম সহায়ক সোপান। হিন্দু গুরু এবং বৌদ্ধ ভিখুরাও এসবের অনুশীলন করে থাকেন। এ বিষয়ে বিজ্ঞানসম্মত অনেক অনুশীলন আজকাল করা হচ্ছে। সহযোগিতা নেয়া অনুশীলনের জন্য সহায়ক হবে।
মন তো বলেছি অস্থির। সে একসঙ্গে হাজারো বিষয় নিয়ে ভাবতে অভ্যস্ত। আপনাকে কিন্তু তার সঙ্গে বন্ধুত্বের হাত মিলিয়ে পান্থ হওয়া চলবে না। আপনাকে অবশ্যই একটি বিষয় নিয়েই ভাবতে হবে। প্রথম প্রথম হবে না হয়তো। কিন্তু মনের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারলে অসম্ভব হবে না। যা করবেন তাকে নিয়ে কিংবা তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বাইরে অন্য কিছু নিয়ে না ভাবলেই একাগ্রতার পথ খুঁজে পাওয়া যাবে। চোখ বন্ধ করে অন্তদৃষ্টিতে একটি কল্পিত বিন্দু আকুন। আপনার সকল কল্পনা দিয়ে ওই বিন্দুমুখি হবার চেষ্টা করুন। ধীরে ধীরে চোখ খুলে সেই বিন্দুতেই দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখার চেষ্টা করুন। আপনার ব্রেইন দেখবেন আপনার অজান্তেই চেরাগের দৈত্য হয়ে উঠেছে। সে এখন কেবলই আপনার আদেশের অপেক্ষা করছে।
মনে রাখতে হবে ওই দৈত্যকে কিন্তু কোনোরকম নেতিবাচক আদেশ দেওয়া যাবে না। নিজের ভেতর যতোরকমের নেতিবাচকতা রয়েছে স্বেচ্ছায় সেগুলোর বৃত্ত থেকে নিজেকে মুক্ত করার অভিযান শুরু করুন।
কক্ষণো কোনোরকমের নেতিবাচক চিন্তা না করে সবসময় ইতিবাচক এবং সৎ চিন্তা করবেন-দেখবেন একাগ্রতার পেছনে আপনাকে আর ছুটতে হবে না, একাগ্রতাই আপনার বুকে বুক মেলাতে এগিয়ে আসবে।#
E-mail: nasir.radio@gmail.com

সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত


তারাবি নামাজ পড়িতে যাইব মোল্লাবাড়িতে আজ, মেনাজদ্দীন, কলিমদ্দীন, আয় তোর...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-05-18 16:38:37

ক্যালিগ্রাফি সম্পর্কে আমার জানাশোনা খুবই কম। আমি যেসব ক্যালিগ্রাফি করে...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-03-11 22:23:04

মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো সংস্কৃতি। সংস্কৃতি মানুষের জীবনকে...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2017-10-28 15:34:39

হে আল্লাহ হে সমস্ত উদয়দিগন্ত ও অস্তাচলগামী আলোকরশ্মির মালিক আজকের এই প...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-06-13 02:59:21

সে নয় ঘরের কেউ, তবু ঘরেই ঘুমন্ত। অতিশয় শীর্ণ অবয়ব, এলোমেলো দীর্ঘ চুল,...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-06-10 02:26:13

যখন মৃত্যু আমাকে আলিঙ্গন করবে যখন নিয়ে যাওয়া হবে আমার কফিনতুমি কখনোই এ...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-12-17 07:21:56

বইটি লেখার কাজ শুরু করা ২০১৬ সালের জুন মাসে। বই লেখার জন্য প্রথম যখন ত...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-02-26 00:27:10

বইটি যখন প্রথম পড়া শুরু করি, তখনও জানতামনা কতখানি চমক অপেক্ষা করছে। তা...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2017-11-16 15:02:20