ইসরাইলকে কেন স্বীকৃতি দেয়া সঙ্গত নয় : শাহ্ আবদুল হান্নান


আই বার্তা ডেস্ক
Published: 2023-12-11 00:23:21 BdST | Updated: 2024-04-29 07:03:52 BdST


[ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের আগ্রাসন ও দখলদারীর কারণে সৃষ্ট সমস্যাটি একটি বহু পুরাতন বিষয়। বর্তমানে এটি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আলোচিত বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের দ্বারা ইসরাইলে আল আকসা ফ্লাড অপারেশনটি পরিচালনার প্রেক্ষাপট হিসেবে সৌদি আরবের ইসরায়েলকে স্বীকৃতি প্রদান-পূর্বক তার সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ চুক্তির বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচনায় এসেছে। ইসরায়েলকে কেন স্বীকৃতি দেওয়া উচিত নয় এ প্রসংগে শাহ আব্দুল হান্নানের লেখাটি বহু পুরনো হলেও বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটি প্রাসঙ্গিক ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় এটি ইসলামী বার্তার পাঠকদের জন্যে প্রকাশ করা হলো।]


২০০৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরাইলের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে তুরস্কের প্রধান শহর ইস্তাম্বুলে সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাতের পরপরই ইসরাইলের সাথে পাকিস্তানের অনেক দিন থেকে যে গোপন যোগাযোগ আছে, সে বিষয়টি স্পষ্ট হয়। এর আগে বিষয়টি স্পষ্ট হয়নি। আমরা এ-ও জানি, এ ঘটনার পর পাকিস্তানের সব বিরোধী দল মুত্তাহিদা মজলিসে আমল (এমএমএ), এআরডি, পিপিপি (পাকিস্তান পিপলস পার্টির পার্লামেন্টারি গ্রুপ, যা বেনজির ভুট্টোর নেতৃত্বাধীন) এবং নওয়াজ শরিফের মুসলিম লীগ ধর্মঘট আহ্বান করে। এ কর্মসূচি পাকিস্তানে জোরালোভাবে পালন করা হয়। পূর্ণ হরতাল পালিত হয়েছে গোটা পাকিস্তানে। সব বিরোধী দল লাহোরে একত্রে বৈঠকে বসেছিল। বিভিন্ন বিষয়সহ পাকিস্তান-ইসরাইল ইস্যুকে সামনে রেখে এরা একটি সমন্বয় কমিটি গঠন করে।

এ প্রসঙ্গে এই মুহূর্তে পাকিস্তান-ইসরাইল ইস্যু থেকে বেরিয়ে এসে যদি আমরা বাংলাদেশের দিকে দৃষ্টি দিই তাহলে দেখবো, ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের কোনো কোনো পত্রিকায় এ কথা লেখা হয়েছে যে, ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়া হোক। আমার মনে পড়ে, ২০০৩ সালের শেষদিকের কথা। ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের একটি অংশ দাবি করেছিল ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য। তাদের কথা ছিল, একজন কংগ্রেস সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে একটি বিল এনেছেন ইসরাইলের স্বীকৃতির সাথে বাংলাদেশের পণ্যকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করার বিষয়টি সম্পর্কিত করার জন্য। এ কথায় আমাদের ব্যবসায়িক মহলের একটি অংশ সাথে সাথে ঘাবড়ে যান এবং তারা এ দাবি উত্থাপন করে বসলেন। অথচ তখন তারা এটা ভাবেননি, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এর সাথে ইসরাইলের স্বীকৃতির সম্পর্কের কী যুক্তি আছে? এটা তো শুধু আমেরিকার সাথে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিষয়। তার সাথে ইসরাইলের স্বীকৃতির কী সম্পর্ক আছে? একজন কংগ্রেস সদস্য একটা বিল উত্থাপন করলেন বলে সাথে সাথে ঘাবড়ে যেতে হবে কেন? যা হোক, আমার মনে পড়ে, এ ঘটনার পরপরই একটি থিংক ট্যাংক সংগঠনের ঘরোয়া সভায় আমি উপস্থিত ছিলাম। পনেরো জনের মতো লোক সেখানে ছিলেন। বেশ কয়েকজন সাংবাদিকও ছিলেন। সেনাবাহিনীর কয়েকজন সাবেক জেনারেল ছিলেন। নিরাপত্তা বিশ্লেষকও ছিলেন কয়েকজন। সেখানেও অন্যান্য আলোচনার মধ্যে ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার বিষয়টি চলে আসে। সেখানে একজন সাংবাদিক অনেক যুক্তি দেখালেন কেন ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়া দরকার এবং আমাদের না করার কোনো যুক্তি নেই। তার কথা মিসর, জর্দান, তুরস্ক ইসরাইলের সাথে চুক্তি করেছে; তাহলে আমরা কেন করবো না? আমি লক্ষ্য করলাম, তার বক্তব্যের পর সে হাউজের সাত-আট জন মোটামুটিভাবে তার বক্তব্যকে সমর্থন করে বসলেন। ওই পরিস্থিতিতে আমি কথা বললাম। জোর দিয়ে এর বিরোধিতা করলাম। আমার যুক্তি পেশ করলাম। এরপর অনুষ্ঠানের সভাপতি একপর্যায়ে এই আলোচনা বন্ধ করে দেন। আবার একই জায়গায় আরেকটি সভা অনুষ্ঠিত হলো। আমি লক্ষ্য করলাম, সেখানেও পাকিস্তানের ইসরাইলি যোগাযোগের কারণে সে বিষয়ে আলোচনা হয় এবং দু-একজন ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়া উচিত বলে মন্তব্য করলেন। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে, বাংলাদেশের উচ্চপর্যায়ের একটা অংশ ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার পক্ষে। তাদের কাছে এটা বড় প্রশ্ন নয়, ইসরাইল অবৈধভাবে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র। তাদের কাছে এটাও বড় প্রশ্ন নয়, ইসরাইল জাতিসঙ্ঘের অন্তত ৫০টি প্রস্তাব ভঙ্গ করেছে এবং ফিলিস্তিনের দুই-তৃতীয়াংশ জবরদখল করে রেখেছে; পূর্ব জেরুজালেম দখল করে রেখেছে, যেটা তাদের নয়। যদি আমরা মেনেও নিই, ১৯৪৭ সালে জাতিসঙ্ঘ তাদের যা দিয়েছিল তা তাদের থাকবে, তাহলেও পূর্ব জেরুজালেম তাদের বহু আগেই ছেড়ে দেয়া উচিত ছিল। এরা পশ্চিম তীরে দুইশ'-আড়াইশ' বসতি গড়ে তুলেছে। গাজাতেও বসতি গড়েছিল। সম্প্রতি সেখান থেকে তা তুলে নিয়েছে। টিভিতে আমরা তাদের কান্না, দুঃখ-বেদনার চিত্র দেখেছি। ইসরাইল রাষ্ট্র ফিলিস্তিনিদের প্রতি যে অত্যাচার-নির্যাতন করেছে, এটা তার তুলনায় খুবই সামান্য ব্যাপার। তাদের বরং ট্রাকে করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু এটাই টিভিগুলোতে ব্যাপকভাবে দেখানো হয়েছে, মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়েছে। অথচ ফিলিস্তিনিদের বাড়ি-ঘর ধ্বংসের আগেকার ঘটনাগুলোর চিত্র খুব কমই দেখানো হয়েছে। যা-ই হোক, বাংলাদেশে যারা ইসরাইলের পক্ষে আছেন, তাদের কাছে এসব ইস্যু বড় নয়। এটাও এরা মানছেন না, গাজায় এখনো আকাশ ও সমুদ্রসীমা ইসরাইলের নিয়ন্ত্রণে। তারা এসব কিছু ভাবতে রাজি নন । এরা একে খুবই সাদামাটা দৃষ্টিতে দেখছেন । তারা এটা দেখছেন না যে, মুসলিম বিশ্বের ৫৭টি দেশের মধ্যে মাত্র পাঁচ-সাতটি দেশ ইসরাইলের সাথে সম্পর্ক রেখেছে। তার কারণও আমরা জানি। তুরস্ক স্বীকৃতি দিয়েছে, কেননা তাদের সে সময়কার ক্ষমতাসীন সরকার পাশ্চাত্যেরই অনুসারী ছিল। মিসর একটা পর্যায়ে তা করেছে। আমরা জানি, মিসর তার সিনাই উপত্যকা উদ্ধারের জন্য এটা করেছে। হয়তো তার স্বীকার করা ঠিক হয়নি; কিন্তু তারপরও তার একটা যুক্তি পাওয়া যায়। মিসর বাধ্য হয়েছে। আর তার দেশের জনগণের মতামতের দামই বা কী? সেখানে তো তখন কোনো গণতন্ত্র ছিল না। জর্দানেও একই ব্যাপার। অথচ মুসলিম বিশ্বের মূল অংশই এখনো ইসরাইলকে স্বীকার করেনি এবং তারা স্বীকার করতে রাজি নয়।

এখন প্রশ্ন হলো, ইসরাইলকে স্বীকার করলে আমাদের এমন কী লাভ হবে? আমাদের যদি মহালাভ হতো, তাহলে আমরা চিন্তা করতাম। ইসরাইল কত বড় রাষ্ট্র? এটি কয়েক হাজার বর্গমাইলের ছোট্ট একটা দেশ। বাংলাদেশের প্রায় দশ ভাগের এক ভাগ বা তার চেয়েও ছোট। তার জনসংখ্যাও মাত্র ৩০-৪০ লাখ। তাহলে প্রশ্ন, ইসরাইল কী এমন একটা বাজার, যার কাছে আমরা আমাদের পণ্য বিক্রি করবো? আর সে পণ্য না বেচার কারণে আমাদের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে? ইসরাইল এমন কী রাষ্ট্র, যার এমন সব পণ্য আছে, যেগুলো আমরা অন্যখানে পেতে পারি না? কম্পিউটার কিংবা বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি কি আমাদের ইসরাইল থেকে আনতে হবে? আমাদের সাধারণ যন্ত্রপাতিও কি ইসরাইল থেকে আনতে হবে? আমাদের প্লেন, অস্ত্র কি ইসরাইল থেকে আনতে হবে? এগুলো কি অন্য কোথাও পাওয়া যায় না? এগুলো তো চীন, রাশিয়া, আমেরিকা, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান সবখানে পাওয়া যায়। তাহলে কী এমন মহা প্রয়োজন পড়ে গেল যে, আমরা ১৯৪৭ থেকে যে দেশের পণ্য আনিনি, আজ তা আনতে হবে? আজকে কী ঘটনা ঘটে গেল বা এমন কী পরিস্থিতির মহা উন্নয়ন ঘটে গেল, যে কারণে ইসরাইলকে আমাদের স্বীকৃতি দিতে হবে? এ প্রসঙ্গে ঐতিহাসিক এ কথা মনে রাখতে হবে, ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৪৮ সালে জাতিসঙ্ঘের প্রস্তাবের মাধ্যমে। তখন জাতিসঙ্ঘের সদস্য রাষ্ট্রসংখ্যা ছিল ৫০ বা ৫৫। তার প্রায় সব দেশই ছিল আমেরিকান, লাতিন আমেরিকান অথবা ইউরোপের দেশ। এশিয়া ও আফ্রিকার দেশ ছিল গুটিকয়েক। এর বাইরে আর কারা সদস্য ছিল? তখন ভারত-পাকিস্তান স্বাধীন হয়ে সবে জাতিসঙ্ঘের সদস্য হয়েছে। ১৯৪৮ সালে যে ভোটাভুটি হয় পাকিস্তান তার বিরোধিতা করেছিল। আমার জানামতে, ভারতও বিরোধিতা করেছে। কাজেই ইসরাইল এ রকম পরিস্থিতিতে পাশ্চাত্যের চাপিয়ে দেয়া একটা রাষ্ট্র। আর তা করা হয় তখনকার জাতিসঙ্ঘের মাধ্যমে। কিন্তু সে জাতিসঙ্ঘ কাদের? সেটা বিশ্বের জাতিসঙ্ঘ ছিল না, যদিও নাম জাতিসঙ্ঘ। সেখানে বলতে গেলে আফ্রিকা নেই, এশিয়া নেই। এত বড় দুটো মহাদেশ প্রায় নেই । সেখানে শক্তির জোরে পাশ্চাত্য একটা প্রস্তাব পাস করেছিল । মনে রাখতে হবে, সেই প্রস্তাবটি মূলত অবৈধ ছিল। আজ আমরা শুধু ইতিহাসের বাস্তবতার কাছে আত্মসমর্পণ করছি। কিন্তু এটা তো ঠিক, বর্তমান ইসরাইলি ভূখণ্ডে একটি মাত্র রাষ্ট্র থাকার কথা। তার নাম প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিন। ইসরাইল রাষ্ট্র কখনো ছিল না। সেখানে জোর করে ইহুদি বসতি স্থাপন করা হলো, ইহুদি নিয়ে আসা হলো। জোর করে সীমান্ত করে দেয়া হলো। ওরা একের পর এক যুদ্ধ করে সবটুকু জায়গা দখল করে নিল। স্থানীয় অধিবাসীদের বের করে দিল। ১৯৬৭ সালের যুদ্ধের পর গোটা ফিলিস্তিন দখল করে নিল। তাও চল্লিশ বছরের বেশি হয়ে গেছে ।

ইসরাইল রাষ্ট্রের পেছনে কোনো নৈতিকতা নেই, তাকে জবরদস্তিমূলক বৈধতা দেয়া হয়েছে। সামরিক আইনের যেমন আইনগত বৈধতা নেই, তেমনি ইসরাইল জোর করে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র হওয়ার কারণে তারও আইনগত কোনো বৈধতা নেই ৷ জাতিসঙ্ঘের একটি প্রস্তাবের মাধ্যমে বৈধতা পেয়ে গেলেও তার নৈতিক কোনো ভিত্তি নেই। এই অবৈধ রাষ্ট্র এখনো মূল ফিলিস্তিনিদের রাষ্ট্র করতে দিচ্ছে না; জেরুজালেম মুক্ত করতে দিচ্ছে না। উদ্বাস্তুদের ফিরতে দিচ্ছে না; এ রকম অনেক সমস্যা বিরাজমান। শেষ পর্যন্ত কী হবে আমরা জানি না । এ অবস্থায় কেন আমরা ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেব? একটি অবৈধ রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়ার এমন কী প্রয়োজন পড়ে গেল? যতক্ষণ পর্যন্ত না ফিলিস্তিনিরা নিজেরা
স্বীকৃতি না দিয়েছে, ততক্ষণ কি স্বীকৃতি দেয়া যায়? হ্যাঁ, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলে ফিলিস্তিন যদি স্বীকার করে নেয়, আমরাও ইসরাইলকে স্বীকার করে নেব। এটা তো আমেরিকার মতো নয়। আমেরিকার সাথে আমাদের অনেক ব্যবসায়-বাণিজ্য করতে হয়। অথচ ইসরাইল তেমন কোনো বড় দেশ নয় যার সাথে সম্পর্ক না রাখলে আমাদের ক্ষতি হবে। এ স্বীকৃতি কি মানবতার, ইনসাফের বা ইসলামের দাবি? কিন্তু এ কথাগুলো দুর্ভাগ্যক্রমে আমাদের এলিটদের মাথায় ঢুকছে না। কেন ঢুকছে না? তারা ব্রেন ওয়াশড । তারা বিবিসি শোনেন, সিএনএন শোনেন। ইংরেজি পত্রিকা পড়েন।

কাজেই আমি বাংলাদেশ সরকার এবং প্রধান দলগুলোকে এ ব্যাপারে আগেই সাবধান করতে চাচ্ছি এবং অনুরোধ করছি, তারা যেন অনৈতিক বিষয়টি মেনে না নেয় ।

সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত


তারাবি নামাজ পড়িতে যাইব মোল্লাবাড়িতে আজ, মেনাজদ্দীন, কলিমদ্দীন, আয় তোর...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-05-18 16:38:37

ক্যালিগ্রাফি সম্পর্কে আমার জানাশোনা খুবই কম। আমি যেসব ক্যালিগ্রাফি করে...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-03-11 22:23:04

মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো সংস্কৃতি। সংস্কৃতি মানুষের জীবনকে...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2017-10-28 15:34:39

হে আল্লাহ হে সমস্ত উদয়দিগন্ত ও অস্তাচলগামী আলোকরশ্মির মালিক আজকের এই প...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-06-13 02:59:21

সে নয় ঘরের কেউ, তবু ঘরেই ঘুমন্ত। অতিশয় শীর্ণ অবয়ব, এলোমেলো দীর্ঘ চুল,...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-06-10 02:26:13

যখন মৃত্যু আমাকে আলিঙ্গন করবে যখন নিয়ে যাওয়া হবে আমার কফিনতুমি কখনোই এ...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-12-17 07:21:56

বইটি লেখার কাজ শুরু করা ২০১৬ সালের জুন মাসে। বই লেখার জন্য প্রথম যখন ত...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2018-02-26 00:27:10

বইটি যখন প্রথম পড়া শুরু করি, তখনও জানতামনা কতখানি চমক অপেক্ষা করছে। তা...

সাহিত্য ও সংস্কৃতি | 2017-11-16 15:02:20